‘হ্যাঁ, আমি আনভীর ভাইয়ের সংসার বাঁ’চানোর উদ্যোগ নিয়েছিলাম, এতে কি আমা’র অ’প’রাধ হয়েছে’

এই কথোপকথনের সত্যতা জানতে যোগাযোগ করা হলে শারুণ চৌধুরী চ্যালেঞ্জ ছুড়ে বলেন, ‘এগুলো বোগাস। মূল ঘটনাকে অন্যদিকে মোড় নেওয়ানোর জন্য এসব করা হচ্ছে। মুনিয়ার মোবাইল তো এখন পু’লিশের কাছে। যা করার ফরেনসিক করুক। আমি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলাম যদি এসব কেউ প্রমাণ করতে পারে।’ মুনিয়াকে চিনতেন না বলেও দাবি করেন শারুণ।

ফারিয়া মাহাবুব পিয়াসা আরও বলেন, ‘এই ‘ঘট’না’র নেপথ্যে আরও অনেক কাহিনী আছে। এই মে’য়ে (মুনিয়া) তো একটা সা’ইকো ছিল। আনভীর ভাই বি’বা’হিত জা’না স’ত্ত্বেও কেন তার দেয়া ফ্ল্যাটে থাকা শুরু করেছিল? তাকে তো আগে আম’রা কুমিল্লায় পাঠিয়ে দিয়েছিলাম। সে লো’ভী। সে একটা… (প্রকাশযোগ্য নয়)।’সাংবাদিক পরিচয় পেয়েই মুনিয়ার বড় ভাই সবুজ জানতে চান ভাই, আমা’র বোনের হ’ত্যা’র বি’চা’র পাব কি না। আমা’র আ’ত্ম’প্র’ত্য’য়ী বোন কখনো আ’ত্ম’হ’ত্যা করতে পারে না।

বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিকুর রহমান ও কাজী সেতারা বেগম দম্পতির তিন সন্তান। বড় ছে’লে আশিকুর রহমান। মেজ মে’য়ে নুসরাত জাহান ও ছোট মে’য়ে মুশারাত জাহান মুনিয়া।মুশারাত জাহান মুনিয়ার বড় ভাই আশিকুর রহমান জানান, তিনি একটি ও’ষুধ কো’ম্পা’নিতে চাকরি করেন। তাদের বাবা-মা কেউ বেঁ’চে নেই।

তার বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিকুর রহমান। মা সেতারা বেগম ছিলেন সোনালী ব্যাংকের ক’র্ম’ক’র্তা। মেজ বোন নুসরাত জাহান গৃ’হিণী। থাকেন কুমিল্লায়। ছোট বোন মুশরাত জাহান কুমিল্লা মডার্ন স্কু’লের শি’ক্ষার্থী ছিলেন। পাঁচ বছর আগে ঢাকায় চলে যান।গত বছর এসএসসি পাস করেন। পরে ভর্তি হন মিরপুর ইস্পাহানি স্কু’ল অ্যান্ড ক’লেজে। ম’ডেলিং ও অ’ভি’নয়ের সঙ্গে যু’ক্ত ছিলেন। তবে খুব ভালো ছবি আঁকতে পারতেন।